আধুনিক
সেপ্টেম্বর ২০১২
বাংলাদেশের অনেক প্রতিষ্ঠিত কণ্ঠশিল্পীরই গানের ওস্তাদ অনুপ বড়ুয়া। ক্ল্যাসিক্যাল সংগীতটাই তাঁর পছন্দ। এবার অনুপ বড়ুয়া প্রকাশ করেছেন একক অ্যালবাম 'হৃদয় নদী'। অ্যালবামটিতে গান রয়েছে ১২টি। গানগুলোর কথা লিখেছেন মুন্সী ওয়াদুদ, আসিফ ইকবাল, জীবক বড়ুয়া, দেলোয়ার আরজুদা শরফ, অনুপ বড়ুয়া, মারুফ আহমেদ, মো. দেলোয়ার ও সেলিম বিন সালেহ। সুর ও সংগীত করেছেন পিলু খান, মানাম আহমেদ, আলী আকবর রূপু, বাপ্পা মজমুদার, অনুপ বড়ুয়া, বাসু ও নজরুল ইসলাম। গানগুলোর শিরোনাম 'হৃদয় নদী', 'বন্ধু তুমি', 'তোমার চোখে বৃষ্টি এল', 'কাউকে দুঃখ দিয়ে', 'আন্ধার রাইতে', 'পারা আর না পারাতে', 'একটা লাল গোলাপ', 'প্রথম কথাগুলো', 'সন্ধ্যা লগনে', 'একবার বুঝলেনা আমাকে', 'তুমি তো ফিরে চাইলে না' এবং 'রাতের বুকে'।
ভালোবাসা ও পরিশ্রম মিশে আছে গানগুলোতে
অনুপ বড়ূয়ার তৃতীয় একক অ্যালবাম 'হৃদয় নদী' বাজারে এনেছে লেজার ভিশন। এটি সাজানো হয়েছে আধুনিক গান নিয়ে। অ্যালবামটি নিয়ে কথা বলেছেন অনুপ বড়ূয়া -
ষ আপনি তো শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী। আধুনিক গানের অ্যালবাম করার বিশেষ কারণ আছে?
শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী হলেও সব ধরনের গান করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। দশ বছর আগে আধুনিক গান নিয়ে আমার প্রথম একক 'বেদনার নীল দ্বীপ' প্রকাশ হয়। পাঁচ বছর আগে নজরুলসঙ্গীত নিয়ে দ্বিতীয় অ্যালবাম 'জাগো খোলো গো আঁখি' সাজিয়েছিলাম। এবার আবার আধুনিক গান গাইলাম 'হৃদয় নদী'তে। এই অ্যালবামের কাজ করেছি অনেক সময় নিয়ে। এতে গান আছে ১২টি। এর মধ্যে ৯টি গান আমার সুর করা।
ষ 'হৃদয় নদী'তে ব্যান্ডশিল্পীরাও কাজ করেছেন।
এতে রেনেসাঁ ব্যান্ডের পিলু খান একটি গান সুর করেছেন আর মাইলসের মানাম আহমেদ দুটি গানের সঙ্গীতায়োজন করেছেন। এ ছাড়া এই অ্যালবামের সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলী আকবর রূপু, বাপ্পা মজুমদার ও নজরুল ইসলাম। আমার এ অ্যালবামের প্রতিটি গানের সঙ্গে নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও পরিশ্রম মিশে আছে।
ষ তাহলে সঙ্গীতায়োজনে কী ব্যান্ডের বাদ্যযন্ত্রের প্রভাব রয়েছে?
একেবারেই না। কিবোর্ডও কম ব্যবহারের চেষ্টা করেছি। এস্রাজ, সেতার ও বাঁশির প্রাধান্য রয়েছে। আমার আগের দুটি এককেও দেশীয় বাদ্যযন্ত্র প্রাধান্য দিয়েছি।
ষ গানগুলো লিখেছেন কারা?
'তোমার চোখে বৃষ্টি এলো' শিরোনামের একটি গান লিখেছি আমি। অন্য গানগুলোর গীতিকার মুনশী ওয়াদুদ, আসিফ ইকবাল, দেলোয়ার আরজুদা শরফ, জীবক বড়ূয়া, মোঃ দেলোয়ার ও সেলিম বিন সালেহ।
ষ গান ছাড়া আর কী নিয়ে ব্যস্ত?
গান নিয়েই আমার সব ব্যস্ততা। আমি ছায়ানটে শুদ্ধ সঙ্গীত বিভাগের প্রধান।
ষ আপনি তো শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী। আধুনিক গানের অ্যালবাম করার বিশেষ কারণ আছে?
শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী হলেও সব ধরনের গান করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। দশ বছর আগে আধুনিক গান নিয়ে আমার প্রথম একক 'বেদনার নীল দ্বীপ' প্রকাশ হয়। পাঁচ বছর আগে নজরুলসঙ্গীত নিয়ে দ্বিতীয় অ্যালবাম 'জাগো খোলো গো আঁখি' সাজিয়েছিলাম। এবার আবার আধুনিক গান গাইলাম 'হৃদয় নদী'তে। এই অ্যালবামের কাজ করেছি অনেক সময় নিয়ে। এতে গান আছে ১২টি। এর মধ্যে ৯টি গান আমার সুর করা।
ষ 'হৃদয় নদী'তে ব্যান্ডশিল্পীরাও কাজ করেছেন।
এতে রেনেসাঁ ব্যান্ডের পিলু খান একটি গান সুর করেছেন আর মাইলসের মানাম আহমেদ দুটি গানের সঙ্গীতায়োজন করেছেন। এ ছাড়া এই অ্যালবামের সুর ও সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলী আকবর রূপু, বাপ্পা মজুমদার ও নজরুল ইসলাম। আমার এ অ্যালবামের প্রতিটি গানের সঙ্গে নিষ্ঠা, ভালোবাসা ও পরিশ্রম মিশে আছে।
ষ তাহলে সঙ্গীতায়োজনে কী ব্যান্ডের বাদ্যযন্ত্রের প্রভাব রয়েছে?
একেবারেই না। কিবোর্ডও কম ব্যবহারের চেষ্টা করেছি। এস্রাজ, সেতার ও বাঁশির প্রাধান্য রয়েছে। আমার আগের দুটি এককেও দেশীয় বাদ্যযন্ত্র প্রাধান্য দিয়েছি।
ষ গানগুলো লিখেছেন কারা?
'তোমার চোখে বৃষ্টি এলো' শিরোনামের একটি গান লিখেছি আমি। অন্য গানগুলোর গীতিকার মুনশী ওয়াদুদ, আসিফ ইকবাল, দেলোয়ার আরজুদা শরফ, জীবক বড়ূয়া, মোঃ দেলোয়ার ও সেলিম বিন সালেহ।
ষ গান ছাড়া আর কী নিয়ে ব্যস্ত?
গান নিয়েই আমার সব ব্যস্ততা। আমি ছায়ানটে শুদ্ধ সঙ্গীত বিভাগের প্রধান।