একক - নারী
সেপ্টেম্বর ২০১২
ক্লোজআপ ওয়ান প্রতিযোগিতার প্রথম আসরের সেরা দশে নাম লেখানোর মধ্য দিয়ে সংগীতাঙ্গনে পা রাখেন সাজিয়া সুলতানা পুতুল। ৮ সেপ্টেম্বর শনিবার লেজার ভিশন প্রকাশ করেছে তার তৃতীয় একক এ্যালবাম ‘পুতুল গান’। রাজধানীর একটি রেস্টুরেন্টে এ অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন করা হয়।
সংগীত জীবনের এই পর্যায়ে আসার জন্য পুতুল বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন তার সংগীত জীবনের প্রথম শিক্ষাগুরু বি-বাড়িয়ার ওস্তাদ সুরেণ বর্মণ এবং বর্তমান সময়ের শিক্ষাগুরু সুজিত মুস্তাফার প্রতি।এ বিষয়ে পুতুল বাংলানিউজকে বলেন, “শিক্ষাগুরুদের দোয়া আর সহযোগিতায় এবং আমার আন্তরিক প্রচেষ্টায় আজকের এই অবস্থানে আসতে পেরেছি আমি। তাই তাদের প্রতি আমি আজীবন কৃতজ্ঞ।”
পুতুলের প্রথম একক অ্যালবাম প্রকাশ পায় ২০০৮ সালে। নাম ছিলো ‘সন্ধ্যা বাড়ির বারান্দায়’। প্রকাশ হয়েছিলো গানচিলের ব্যানারে। এরপর ২০১০ সালে লেজার ভিশনের ব্যানারে বাজারে আসে তার দ্বিতীয় একক ‘মাটির পুতুল’। অ্যালবাম প্রকাশের ক্ষেত্রে পুতুল একটি বিষয় ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চান, আর তা হলো প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর একটি অ্যালবাম প্রকাশ করা।অ্যালবামে থাকছে হেভি মেটাল ধাঁচের গান। বাংলাদেশে এর আগে কোনো নারী শিল্পীর গাওয়া এ ধরনের গানের অ্যালবাম বাজারে আসেনি বলে দাবি করা হচ্ছে। পুতুলের এ অ্যালবামের বিশেষত্ব হলো- অ্যালবামের সবগুলো গানের কথা ও সুর পুতুলের নিজের করা।পুতুলের নতুন এ অ্যালবামে গান থাকছে মোট ৮টি। গানগুলোর শিরোনাম- ‘সে আমার কেউ নয়’, ‘আমার ভিতরে গান’, ‘ছুটি মিলে না’, ‘আমরা দু’জন এ শহরে’, ‘তোমার মনে পড়তে গিয়ে’, ‘কল্পনার ডালপালা’, ‘মন দেখতে কেমন’ ও ‘চাঁদের চোখে জল’।
পুতুলের গানের সঙ্গে হারমোনিয়ামের পাশাপাশি বাজিয়েছেন বিভিন্ন মেটাল ব্যান্ডের সদস্যরা। এদের মধ্যে আছেন শার্ফনেল মেথড ব্যান্ডের গিটারিস্ট রেজওয়ান, বেস এ রনি, ড্রামে কাজ করেছেন মেকানিক্স ব্যান্ডের রিয়াজ, কিবোর্ডে সুমন কল্যাণ ও খেয়া।নতুন অ্যালবাম সম্পর্কে পুতুল বলেন, “৪-৫ মাস আগে থেকেই অ্যালবামের কাজ শুরু করি। কিন্তু কম্পোজিশনে অনেক সময় লেগেছে। কারণ ব্যান্ড শিল্পীরা একটু সময় নিয়ে মিউজিক করেন। কিন্তু আমি তো ব্যান্ডের শিল্পী না। এজন্য আমাদের বোঝাপড়ায় একটু অমিল ছিল। বিশেষ করে তারা আমার অ্যালবামের প্রথম গান ‘সে আমার কেউ নয়’ এর কম্পোজিশন করতে অনেক সময় দিয়ে ফেলেছিল। তবে আশা করছি শ্রোতারা আমার গানগুলো ভীষণ উপভোগ করবে।”তবে এই অ্যালবামের বিশেষত্ব হলো, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার তানিম সাউন্ডের মিক্সিং-এ এমনভাবে কাজ করেছেন যাতে কেউ পাইরেসি করতে চাইলেও মূল সাউন্ডের অনেক কিছুই পাবেন না। পুতুল এটা করেছেন পাইরেসিকে রোধ করার জন্য। শিল্পী হিসেবে সংগীতাঙ্গনের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই এটা তিনি করেছেন। পুতুল বর্তমানে দেশ টিভিতে ‘কলের গান’ এর পাশাপাশি ‘ক্লোজ আপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতার উপস্থাপনা করছেন। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ডেভলপম্যান্ট অলটারনেটিভ-এ সংগীত বিষয়ে মাস্টার্স করছেন।
সংগীত জীবনের এই পর্যায়ে আসার জন্য পুতুল বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা স্বীকার করেছেন তার সংগীত জীবনের প্রথম শিক্ষাগুরু বি-বাড়িয়ার ওস্তাদ সুরেণ বর্মণ এবং বর্তমান সময়ের শিক্ষাগুরু সুজিত মুস্তাফার প্রতি।এ বিষয়ে পুতুল বাংলানিউজকে বলেন, “শিক্ষাগুরুদের দোয়া আর সহযোগিতায় এবং আমার আন্তরিক প্রচেষ্টায় আজকের এই অবস্থানে আসতে পেরেছি আমি। তাই তাদের প্রতি আমি আজীবন কৃতজ্ঞ।”
পুতুলের প্রথম একক অ্যালবাম প্রকাশ পায় ২০০৮ সালে। নাম ছিলো ‘সন্ধ্যা বাড়ির বারান্দায়’। প্রকাশ হয়েছিলো গানচিলের ব্যানারে। এরপর ২০১০ সালে লেজার ভিশনের ব্যানারে বাজারে আসে তার দ্বিতীয় একক ‘মাটির পুতুল’। অ্যালবাম প্রকাশের ক্ষেত্রে পুতুল একটি বিষয় ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে চান, আর তা হলো প্রতি দুই বছর অন্তর অন্তর একটি অ্যালবাম প্রকাশ করা।অ্যালবামে থাকছে হেভি মেটাল ধাঁচের গান। বাংলাদেশে এর আগে কোনো নারী শিল্পীর গাওয়া এ ধরনের গানের অ্যালবাম বাজারে আসেনি বলে দাবি করা হচ্ছে। পুতুলের এ অ্যালবামের বিশেষত্ব হলো- অ্যালবামের সবগুলো গানের কথা ও সুর পুতুলের নিজের করা।পুতুলের নতুন এ অ্যালবামে গান থাকছে মোট ৮টি। গানগুলোর শিরোনাম- ‘সে আমার কেউ নয়’, ‘আমার ভিতরে গান’, ‘ছুটি মিলে না’, ‘আমরা দু’জন এ শহরে’, ‘তোমার মনে পড়তে গিয়ে’, ‘কল্পনার ডালপালা’, ‘মন দেখতে কেমন’ ও ‘চাঁদের চোখে জল’।
পুতুলের গানের সঙ্গে হারমোনিয়ামের পাশাপাশি বাজিয়েছেন বিভিন্ন মেটাল ব্যান্ডের সদস্যরা। এদের মধ্যে আছেন শার্ফনেল মেথড ব্যান্ডের গিটারিস্ট রেজওয়ান, বেস এ রনি, ড্রামে কাজ করেছেন মেকানিক্স ব্যান্ডের রিয়াজ, কিবোর্ডে সুমন কল্যাণ ও খেয়া।নতুন অ্যালবাম সম্পর্কে পুতুল বলেন, “৪-৫ মাস আগে থেকেই অ্যালবামের কাজ শুরু করি। কিন্তু কম্পোজিশনে অনেক সময় লেগেছে। কারণ ব্যান্ড শিল্পীরা একটু সময় নিয়ে মিউজিক করেন। কিন্তু আমি তো ব্যান্ডের শিল্পী না। এজন্য আমাদের বোঝাপড়ায় একটু অমিল ছিল। বিশেষ করে তারা আমার অ্যালবামের প্রথম গান ‘সে আমার কেউ নয়’ এর কম্পোজিশন করতে অনেক সময় দিয়ে ফেলেছিল। তবে আশা করছি শ্রোতারা আমার গানগুলো ভীষণ উপভোগ করবে।”তবে এই অ্যালবামের বিশেষত্ব হলো, সাউন্ড ইঞ্জিনিয়ার তানিম সাউন্ডের মিক্সিং-এ এমনভাবে কাজ করেছেন যাতে কেউ পাইরেসি করতে চাইলেও মূল সাউন্ডের অনেক কিছুই পাবেন না। পুতুল এটা করেছেন পাইরেসিকে রোধ করার জন্য। শিল্পী হিসেবে সংগীতাঙ্গনের প্রতি দায়বদ্ধতা থেকেই এটা তিনি করেছেন। পুতুল বর্তমানে দেশ টিভিতে ‘কলের গান’ এর পাশাপাশি ‘ক্লোজ আপ ওয়ান তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ’ প্রতিযোগিতার উপস্থাপনা করছেন। বর্তমানে তিনি ইউনিভার্সিটি অব ডেভলপম্যান্ট অলটারনেটিভ-এ সংগীত বিষয়ে মাস্টার্স করছেন।