রবীন্দ্র
জুলাই ২০১২
রবীন্দ্রনাথের গান নিয়ে ইচ্ছামতি
চর্চিত কণ্ঠের শিল্পী অনিমা রায়ের কণ্ঠে গান শুনলেই মনে হয়, খুব আপন কেউ গাইছেন। গতকাল গুণী এই শিল্পীর কণ্ঠে ‘তুমি যেয়ো না এখনি/ এখনো আছে রজনী/...’ যখন উচ্চারিত হচ্ছিল, তখন রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে অনেক শ্রোতাকেই দেখা গেল তাঁর সঙ্গে গলা মেলাতে। অনুষ্ঠানটি ছিল শিল্পীর একক গানের অ্যালবামের প্রকাশনা। অ্যালবামের মোড়ক উন্মোচন শেষে শিল্পী গান গেয়ে শোনালেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস বাইশে শ্রাবণ। এই উপলক্ষে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লেজার ভিশন বাজারে এনেছে রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবাম ইচ্ছামতি। শিল্পী অনিমা রায়ের এই অ্যালবামের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের সভাপতি রামেন্দু মজুমদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদ, মিতা হক, লেজার ভিশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান এবং রবীন্দ্র একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক শাহেদ রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রযত্ন বোর্ডের সভাপতি ও রবীন্দ্র একাডেমির নির্বাহী সভাপতি এম আজিজুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক প্রকাশ চন্দ্র দাস।
রামেন্দু মজুমদার বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের গান ও সাহিত্য—সবকিছুই আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। রবীন্দ্রনাথকে আমরা শুধু উত্তরাধিকারসূত্রে পাইনি, তিনি আমাদের প্রতিটি সংগ্রামে প্রেরণাদায়ী ব্যক্তিত্ব। অনিমা এ প্রজন্মের কণ্ঠশিল্পী। ওর গান গায়কি এ প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করবে, সেই প্রত্যাশা করি।’
কামাল লোহানী বলেন, অনিমার মতো তরুণ শিল্পীরা যেভাবে বাংলা গানের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। এটা আমাদের আশাবাদী করে তোলে। অপসংস্কৃতির জোয়ারে এই প্রজন্ম ভেসে না গিয়ে নিজের সংস্কৃতিকে অবলম্বন করে শুদ্ধ সংগীতের প্রসার ঘটাবে, এটাই প্রত্যাশা। সাদি মহম্মদ বলেন, ‘অনিমা খুব ভালো গান করে। সে আমার ছাত্রী। সংগীতের খুব ভালো ছাত্রী। সে তার শিল্পীজীবনকে পূর্ণ করে তুলবে বলে আমার প্রত্যাশা।’
সবশেষে অনিমা রায় তাঁর নতুন অ্যালবাম ইচ্ছামতি থেকে কয়েকটি গান পরিবেশন করেন। ‘এবার অবগুণ্ঠনও খোলো’, ‘মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে’, ‘তোমার খোলা হাওয়া’, ‘তুমি যেও না এখনই’, ‘অশ্রু নদীর সুদূর পাড়ে’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’ ইত্যাদি। গানের সংগীতায়োজন করেছেন কলকাতার অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রয়াণ দিবস বাইশে শ্রাবণ। এই উপলক্ষে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান লেজার ভিশন বাজারে এনেছে রবীন্দ্রসংগীতের অ্যালবাম ইচ্ছামতি। শিল্পী অনিমা রায়ের এই অ্যালবামের প্রকাশনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ইন্টারন্যাশনাল থিয়েটার ইনস্টিটিউটের সভাপতি রামেন্দু মজুমদার, বিশেষ অতিথি ছিলেন সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব কামাল লোহানী, রবীন্দ্রসংগীতশিল্পী সাদি মহম্মদ, মিতা হক, লেজার ভিশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান এবং রবীন্দ্র একাডেমীর সাধারণ সম্পাদক শাহেদ রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর প্রযত্ন বোর্ডের সভাপতি ও রবীন্দ্র একাডেমির নির্বাহী সভাপতি এম আজিজুর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক প্রকাশ চন্দ্র দাস।
রামেন্দু মজুমদার বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের গান ও সাহিত্য—সবকিছুই আমাদের জাতীয় সংস্কৃতিকে সমৃদ্ধ করেছে। রবীন্দ্রনাথকে আমরা শুধু উত্তরাধিকারসূত্রে পাইনি, তিনি আমাদের প্রতিটি সংগ্রামে প্রেরণাদায়ী ব্যক্তিত্ব। অনিমা এ প্রজন্মের কণ্ঠশিল্পী। ওর গান গায়কি এ প্রজন্মের প্রতিনিধিত্ব করবে, সেই প্রত্যাশা করি।’
কামাল লোহানী বলেন, অনিমার মতো তরুণ শিল্পীরা যেভাবে বাংলা গানের প্রতি আগ্রহী হয়ে উঠছে। এটা আমাদের আশাবাদী করে তোলে। অপসংস্কৃতির জোয়ারে এই প্রজন্ম ভেসে না গিয়ে নিজের সংস্কৃতিকে অবলম্বন করে শুদ্ধ সংগীতের প্রসার ঘটাবে, এটাই প্রত্যাশা। সাদি মহম্মদ বলেন, ‘অনিমা খুব ভালো গান করে। সে আমার ছাত্রী। সংগীতের খুব ভালো ছাত্রী। সে তার শিল্পীজীবনকে পূর্ণ করে তুলবে বলে আমার প্রত্যাশা।’
সবশেষে অনিমা রায় তাঁর নতুন অ্যালবাম ইচ্ছামতি থেকে কয়েকটি গান পরিবেশন করেন। ‘এবার অবগুণ্ঠনও খোলো’, ‘মনে কি দ্বিধা রেখে গেলে’, ‘তোমার খোলা হাওয়া’, ‘তুমি যেও না এখনই’, ‘অশ্রু নদীর সুদূর পাড়ে’, ‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’ ইত্যাদি। গানের সংগীতায়োজন করেছেন কলকাতার অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়।