রবীন্দ্র
সেপ্টেম্বর ২০১২
রক্তকরবী’র নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে
সমাজবিজ্ঞানী ড. অনুপম সেন বলেন, ‘সঙ্গীতে আমরা অনেকখানি এগিয়েছি। কিন্তু ইউরোপীয় সঙ্গীতের তুলনায় এখনো পিছিয়ে। আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতির ও ঐতিহ্যের মধ্যে সঙ্গীতের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আর বাঙালির সঙ্গীত ভুবনে কবি গুরুর অবদান বলে বোঝানো যাবে না। তিনি আমাদের সঙ্গীতকে করেছেন ঋদ্ধ। রবীন্দ্রসঙ্গীতের মাধ্যমে বিশ্ব সঙ্গীত জগতে আমরা নিজেদের অবস্থান দৃঢ় করতে পেরেছি। তার বাণী ও সুরের যে অপূর্ব মিশ্রণ, তা যেন আমাদের অচিন্ত্যলোকের অমরাবতীর দেশে নিয়ে যায়।’-গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রক্তকরবী নিবেদিত সিডি’র প্রকাশনা অনুষ্ঠানে তিনি এসব বলেন।
শুদ্ধ সঙ্গীত চর্চার সংগঠন ‘রক্তকরবী’র সদস্য-সদস্যাদের নিবেদিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রথম সিডি ‘নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে’-প্রকাশনা অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১২ নগরীর ‘ফুলকি’ মিলনায়তনে। এ উপলক্ষে ঘরোয়া সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে সংগঠনটি।অনুষ্ঠানে অতিথি ড. অনুপম সেনের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন নগরীর সংস্কৃতিপ্রেমী, শিল্পী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। অতিথি মোড়ক উন্মোচনের পর সিডিতে গান করেছেন এমন কয়েকজন শিল্পী রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন। একক পরিবেশনের শিল্পীরা হলেন- লাকী দত্ত, মৃত্তিকা সহিতা, পূরবী বড়ুয়া, সত্যজিৎ ঘোষ, শ্রাবন্তী ধর ও শুভ্রতা দাশ। পাশাপাশি ছিল রক্তকরবী’র সদস্যদের সমবেত পরিবেশনা। ‘বাজে বাজে রম্যবীণা বাজে, নাচে নাচে রম্যতালে নাচে’সহ বেশ ক’টি রবীন্দ্র্রসঙ্গীতের মুর্চ্ছনায় ঝংকৃত হয়ে উঠে চারপাশ।
‘নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে’-নামের এই সিডিটি কবি গুরুর গান দিয়ে সাজানো হয়েছে। এতে গান গেয়েছেন -মোনালিসা বড়ুয়া, লাকী দত্ত, মৃত্তিকা সহিতা, পূরবী বড়ুয়া, শুভাশিস চক্রবর্ত্তী, সান্ত্বনা রায় চৌধুরী, রুচিরা বড়ুয়া, শ্রাবন্তী ধর, সত্যজিত ঘোষ ও শুভ্রতা দাশ। পাশাপাশি সমবেত কণ্ঠে রয়েছে সুমনা সিদ্দিকী, সৃষ্টি বড়ুয়া, ফারহানা নুসরাত আহমেদ, ফাহমিনা ইসরাত আহমেদ, জবা চৌধুরী ও সুচয়ন পাল। অ্যালবামটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রক্তকরবী’র অন্যতম সদস্যা প্রিয়াসী মুৎসুদ্দীর কণ্ঠে গাওয়া একটি গানও রাখা হয়েছে বলে জানান রক্তকরবী’র পরিচালক শিল্পী শীলা মোমেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন রাশেদ হাসান।
তথ্যসূত্রঃ সুপ্রভাত বাংলাদেশ
শুদ্ধ সঙ্গীত চর্চার সংগঠন ‘রক্তকরবী’র সদস্য-সদস্যাদের নিবেদিত রবীন্দ্রসঙ্গীতের প্রথম সিডি ‘নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে’-প্রকাশনা অনুষ্ঠিত হয়ে গেল ১৫ সেপ্টেম্বর ২০১২ নগরীর ‘ফুলকি’ মিলনায়তনে। এ উপলক্ষে ঘরোয়া সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করে সংগঠনটি।অনুষ্ঠানে অতিথি ড. অনুপম সেনের পাশাপাশি উপস্থিত ছিলেন নগরীর সংস্কৃতিপ্রেমী, শিল্পী ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ। অতিথি মোড়ক উন্মোচনের পর সিডিতে গান করেছেন এমন কয়েকজন শিল্পী রবীন্দ্রসঙ্গীত পরিবেশন করেন। একক পরিবেশনের শিল্পীরা হলেন- লাকী দত্ত, মৃত্তিকা সহিতা, পূরবী বড়ুয়া, সত্যজিৎ ঘোষ, শ্রাবন্তী ধর ও শুভ্রতা দাশ। পাশাপাশি ছিল রক্তকরবী’র সদস্যদের সমবেত পরিবেশনা। ‘বাজে বাজে রম্যবীণা বাজে, নাচে নাচে রম্যতালে নাচে’সহ বেশ ক’টি রবীন্দ্র্রসঙ্গীতের মুর্চ্ছনায় ঝংকৃত হয়ে উঠে চারপাশ।
‘নিত্য তোমার যে ফুল ফোটে’-নামের এই সিডিটি কবি গুরুর গান দিয়ে সাজানো হয়েছে। এতে গান গেয়েছেন -মোনালিসা বড়ুয়া, লাকী দত্ত, মৃত্তিকা সহিতা, পূরবী বড়ুয়া, শুভাশিস চক্রবর্ত্তী, সান্ত্বনা রায় চৌধুরী, রুচিরা বড়ুয়া, শ্রাবন্তী ধর, সত্যজিত ঘোষ ও শুভ্রতা দাশ। পাশাপাশি সমবেত কণ্ঠে রয়েছে সুমনা সিদ্দিকী, সৃষ্টি বড়ুয়া, ফারহানা নুসরাত আহমেদ, ফাহমিনা ইসরাত আহমেদ, জবা চৌধুরী ও সুচয়ন পাল। অ্যালবামটিতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত রক্তকরবী’র অন্যতম সদস্যা প্রিয়াসী মুৎসুদ্দীর কণ্ঠে গাওয়া একটি গানও রাখা হয়েছে বলে জানান রক্তকরবী’র পরিচালক শিল্পী শীলা মোমেন। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন রাশেদ হাসান।
তথ্যসূত্রঃ সুপ্রভাত বাংলাদেশ
মৌলভীবাজারের ছেলে অনুপম কুমার পাল রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেছেন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. ইন্দ্রানী ঘোষের তত্ত্বাবধানে 'বাংলাদেশের রবীন্দ্রসঙ্গীত চর্চা: স্মৃতি-সত্তা-ভবিষ্যৎ' বিষয়ে পিএইচডি করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. করুণাসিন্ধু দাসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সমাবর্তনে আচার্য রাজ্যপাল এম কে নারায়ন্ণ তাকে পিএইচডি ডিগ্রি প্রদান করেন। অনুপম একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্রসঙ্গীতে স্নাতক [সম্মান] ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন। মৌলভীবাজার শহরতলির সাবিয়া গ্রামের স্বর্গীয় ডা. রাকেশ চন্দ্র পাল ও শ্রীমতি বিজয় লক্ষ্মী পালের ছোট ছেলে অনুপম কুমার পাল একটি একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলে কর্মরত।