যুগল
আগষ্ট ২০১২
স্বামী, সন্তান আর সংসার নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও ভক্তদের কথা ভুলে যাননি সালমা। তাই ফোক ঘরানার শিল্পী সালমা প্রায় দুই বছর বিরতি শেষে আবারও শ্রোতাদের জন্য নিয়ে এসেছেন গানের অ্যালবাম। অ্যালবামের নাম ‘প্রেমের জানাজা’। তবে এই অ্যালবামে এবার সালমা একাই শুধু তার ভক্ত শ্রোতাদের জন্য গান করেননি। সঙ্গে আছেন তার স্বামী শিবলী সাদিক। অ্যালবামে সালমা গেয়েছেন পাঁচটি একক গান এবং শিবলী গেয়েছেন চারটি একক গান। দ্বৈত গান আছে সালমা ও শিবলীর একটি। অ্যালবামের জন্য গান লিখেছেন সালমার শ্বশুর মোস্তাফিজুর রহমান ফিজুসহ শেখ রেজা শানু ও শেখ ওয়াহিদ। পুরো অ্যালবামের সংগীতায়োজন করেছেন মান্নান মোহাম্মদ। এছাড়া বেশ কয়েকটি গানের সুর করেছেন মোস্তাফিজুর রহমান ও শেখ ওয়াহিদ।
কণ্ঠশিল্পী শান ও ক্লোজআপ ওয়ান তারকা পুতুলের দ্বৈত অ্যালবাম 'পুতুল-শান যুগল গান' এরই মধ্যে শ্রোতাদের পছন্দের তালিকায় উঠে এসেছে। মোট ৮টি গান দিয়ে সাজানো অ্যালবামটিতে ডুয়েট গান রয়েছে ৩টি। এ ছাড়া শানের কণ্ঠে ৩টি এবং পুতুলের কণ্ঠে ২টি সলো গান রয়েছে। শানের সুরে অ্যালবামটির সংগীতায়োজন করেছেন শান ও তানভীর রাসেল। অ্যালবামের জন্য গান লিখেছেন লুৎফর হাসান, হাসনাত মহসীন, মারুফ, জান্নাত মৌ ও নবাব আমিন। মূলত সফট মেলোডিয়াস ও সেমি ক্ল্যাসিকালধর্মী গান দিয়ে সাজানো হয়েছে অ্যালবামটি। অ্যালবামের সবকটি গানই রোমান্টিক ধাঁচের। অ্যালবামের উল্লেখযোগ্য গান হচ্ছে 'কি নামে ডাকবো', 'ফেরা না ফেরা', 'জেগে কী যায়', 'তুমি রইলে না', 'বর্ষাকাল' প্রভৃতি।
অ্যালবামের রেসপন্স ও সামনের কাজ প্রসঙ্গে শান বলেন_ 'বাজারের অবস্থা খুব সুবিধার না হলেও অ্যালবামটিতে ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। আর সামনেই আমার সুর ও সংগীতায়োজনে একাধিক অ্যালবাম বাজারে আসছে। আপাতত সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত আছি।' পুতুল বলেন_ 'দুই বছরের চেষ্টায় বাজারে আসে অ্যালবামটি। তাই ভালো সাড়া পেয়ে পরিশ্রম সার্থক মনে হচ্ছে।'
অ্যালবামের রেসপন্স ও সামনের কাজ প্রসঙ্গে শান বলেন_ 'বাজারের অবস্থা খুব সুবিধার না হলেও অ্যালবামটিতে ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। আর সামনেই আমার সুর ও সংগীতায়োজনে একাধিক অ্যালবাম বাজারে আসছে। আপাতত সেগুলো নিয়েই ব্যস্ত আছি।' পুতুল বলেন_ 'দুই বছরের চেষ্টায় বাজারে আসে অ্যালবামটি। তাই ভালো সাড়া পেয়ে পরিশ্রম সার্থক মনে হচ্ছে।'
আমাদের দেশের তরুন প্রজন্মের একজন অত্যন্ত সম্ভবনাময় সংগীতশিল্পী আদনান রুশদী। দীর্ঘ সময় ধরে সংগীতের সাথে জড়িত থাকলেও তিনি এখনও অতটা সুপরিচিত নন। তাই আজ আমরা তার সম্পর্কে আলোচনা করব। আদনান রুশদী ১৯৮২ সালের ১৩ই সেপ্টেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন। সংগীতের প্রতি অনুরাগ তার ছোটবেলা থেকেই ইন্টেরিয়র ডিজাইন এর উপর তিনি পড়াশোনা করেন। শিল্পমনা ও সংগীতানুরাগী পরিবারের সন্তান হওয়ার কারনে তিনি শুধুমাত্র সংগীতের উপর বিশেষভাবে মনোনিবেশ করার সুযোগ পান। সংগীতের উপর প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা গ্রহণ না করলেও তার অদম্য ইচ্ছাশক্তি ও ভক্তি থেকেই তিনি ১২ বছরের বেশি সময় ধরে সংগীতের সাথেই আছেন। তিনি একাধারে অনেকগুলো দেশী বিদেশী বাদ্যযন্ত্র বাজাতে জানেন। এর মধ্যে আছে একতারা, দোতরা, ঢোল, তবলা, হারমোনিয়াম, গীটার, বেজ, পিয়ানো, কী-বোর্ড ও ড্রামস॥ মনে হতে পারে একসাথে এতকিছু বাজালে কোনটাই ভালোমত হয় না। তবে অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে, তিনি সবগুলো বাদ্যযন্ত্রই খুব ভালোভাবে বাজাতে পারেন। তিনি আমাদের দেশের অনেকগুলো ব্যান্ড ড্রামর হিসাবে ছিলেন।
আমাদের দেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পথিক নবী-এর সাথে তিনি (২০০৬-২০০৯) অনেকদিন ড্রামার হিসাবে কাজ করেছেন। ২০০৯ সালে তিনি যোগ্য দেন বাংলাদেশের বেশ জনপ্রিয় ব্যান্ড ব্রিগেড ’৭১-এ। এখন পর্যন্ত তিনি ব্রিগেড ’৭১ এর ড্রামার। তারা অসংখ্য কনসার্ট ও টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেলের অনুষ্ঠান করেছেন। ২০১১ সালের শেষের দিকে ‘রক এন্ড রেপলিকা’ নামক আরেক ব্যান্ডেও তিনি ড্রামস্ বাজানো শুরু করেন। রক ৬০৬ অ্যালবামটিতে তাদের একটি গান আছে। এই দুই ব্যান্ড ছাড়াও তিনি ‘নবজাতক’ নামের আরেকটি ব্যান্ড গড়ছেন তার স্টুটিও-তে আড্ডার ছলেই।
বর্তমানে আদনান রুশদী এলিফ্যান্ট রোড-এ, অবস্থিত তার নিজস্ব স্টুডিও তানুপরা’ তে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যান্ডের অ্যালবামের রেকডিং ও সুর সংযোজনের কাজ করতে করতেই তার দিন-রাতের হিসাব ওলট পালট হয়। এর ফাকে ফাকেই গত দুবজর যাবত তিনি তার সহোদর ছোট ভাই আদিব রাতুল এর সাথে একটি যৌথ আ্যালবামের কাজ শেষ করেছেন।‘স্বপ্নে ভেবে কি হবে?’ নামের সেই অ্যালবামটি ৮ আগষ্ট বাজারে এসেছে । এরই মধ্যেই তাদের অ্যালবআমটির উল্লেখ্যযোগ্য কিছু গান তারা বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের অনুষ্ঠানে পরিবশেন করেন যা প্রচারিত হয়ে গেছে।
আদনান রুশদী গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে গান করতে চান। মূলত রক ধারাকে আপন করে নিলেও তিনি ফোক, ক্লাসিকাল ও ফিউশনধর্মী গানও করেছেন। স্বপ্নে ভেবে কি হবে ? অ্যালবামটি ক্রেতারা হাতে পেলে তার গানের গভীরতা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।
আমাদের দেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী পথিক নবী-এর সাথে তিনি (২০০৬-২০০৯) অনেকদিন ড্রামার হিসাবে কাজ করেছেন। ২০০৯ সালে তিনি যোগ্য দেন বাংলাদেশের বেশ জনপ্রিয় ব্যান্ড ব্রিগেড ’৭১-এ। এখন পর্যন্ত তিনি ব্রিগেড ’৭১ এর ড্রামার। তারা অসংখ্য কনসার্ট ও টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেলের অনুষ্ঠান করেছেন। ২০১১ সালের শেষের দিকে ‘রক এন্ড রেপলিকা’ নামক আরেক ব্যান্ডেও তিনি ড্রামস্ বাজানো শুরু করেন। রক ৬০৬ অ্যালবামটিতে তাদের একটি গান আছে। এই দুই ব্যান্ড ছাড়াও তিনি ‘নবজাতক’ নামের আরেকটি ব্যান্ড গড়ছেন তার স্টুটিও-তে আড্ডার ছলেই।
বর্তমানে আদনান রুশদী এলিফ্যান্ট রোড-এ, অবস্থিত তার নিজস্ব স্টুডিও তানুপরা’ তে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন। বিভিন্ন ব্যান্ডের অ্যালবামের রেকডিং ও সুর সংযোজনের কাজ করতে করতেই তার দিন-রাতের হিসাব ওলট পালট হয়। এর ফাকে ফাকেই গত দুবজর যাবত তিনি তার সহোদর ছোট ভাই আদিব রাতুল এর সাথে একটি যৌথ আ্যালবামের কাজ শেষ করেছেন।‘স্বপ্নে ভেবে কি হবে?’ নামের সেই অ্যালবামটি ৮ আগষ্ট বাজারে এসেছে । এরই মধ্যেই তাদের অ্যালবআমটির উল্লেখ্যযোগ্য কিছু গান তারা বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলের অনুষ্ঠানে পরিবশেন করেন যা প্রচারিত হয়ে গেছে।
আদনান রুশদী গতানুগতিক ধারাকে অতিক্রম করে গান করতে চান। মূলত রক ধারাকে আপন করে নিলেও তিনি ফোক, ক্লাসিকাল ও ফিউশনধর্মী গানও করেছেন। স্বপ্নে ভেবে কি হবে ? অ্যালবামটি ক্রেতারা হাতে পেলে তার গানের গভীরতা সম্পর্কে অবগত হতে পারবেন।