প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে আবিদকে স্মরণ
গত বছর ২৯ জুলাই ক্লোজ আপ ওয়ান খ্যাত শিল্পী আবিদ শাহরিয়ার কক্সবাজার সমূদ্র সৈকতের উত্তাল স্রোতে ভেসে মর্মান্তিকভাবে প্রাণ হারান। আজ তার প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। অকাল প্রয়াত এই শিল্পীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তাকে স্মরণ করছে তার অগুনতি ভক্ত-শ্রোতা আর শুভাকাঙ্খীরা।
আবিদ শাহরিয়ার ছিলেন ক্লোজ আপ ওয়ানের প্রথম আয়োজনের অন্যতম সেরা তারকা। তিনি সুপরিচিতি পেয়েছিলেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের জন্য । গানের পাশাপাশি ২০০৯ সালের ক্লোজ আপ ওয়ান ইভেন্ট উপস্থাপনা করেছিলেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রার একটি দলের সঙ্গে বিজ্ঞাপন নির্মাণের কাজে গতবছর ২৮ জুলাই কক্সবাজার যান। পরদিন ২৯ জুলাই সন্ধ্যায় দুই বন্ধুকে নিয়ে আবিদ কক্সবাজার সমূদ্র সৈকতের কলাতলী পয়েন্টে গোসল করতে নামেন এবং প্রবল স্রোতে তিনজনই ভেসে যান। স্থানীয় লোকজন ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা তাদেরকে মূমুর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
আবিদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার গ্রামের বাড়ি খুলনায় এক স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে তার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও ভক্তছাড়া আরও উপস্থিত থাকবেন খুলনার প্রশাসক মেজবাহ্ উদ্দিন, প্রফেসর মো. শফিউল্লাহ সরদার, গাজী শহীদুল্লাহ্ ও কমরেড সাইদুর রহমান। আবিদ শাহরিয়ার এর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সন্ধ্যায় খুলনায় তার পারিবারিক বাসভবনে দোয়া মাহফিল ও ইফতার এর আয়োজন করা হয়েছে।
এই অকাল প্রয়াত আবিদ শাহরিয়ার জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৪ সালের ১৮ জুলাই খুলনা জেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১০ এ মার্কেটিংয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন। গতবছর জানুয়ারিতে বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ক্লায়েন্ট সার্ভিস পদে যোগদান করেছিলেন তিনি। ২০০৫ সালের ক্লোজ আপ আসরে অংশগ্রহন করেন। পরবর্তীতে তিনি তার কন্ঠের যাদুতে অগনিত দর্শক-শ্রোতার মন ছুঁয়েছিলেন। তার প্রকাশিত অ্যালবাম গুলো হলো—‘এত ভালোবাসি, (রবীন্দ্রসংগীত), ‘ভালোবাসার প্রহর, (আধুনিক) ও ‘নব আনন্দে জাগো’ (রবীন্দ্রসংগীত)।
এবার বিভিন্ন মঞ্চে আবিদের গাওয়া গান নিয়ে ‘হে বন্ধু হে প্রিয়’ অ্যালবামটিতে আবিদকে একটি গান উৎসর্গ করা হয়েছে। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন আবিদের ছোট ভাই মিনা বাঁধন শাহরিয়ার। অ্যালবামটির সার্বিক তত্ত্বাবধান করেছেন আবিদের বাবা মিনা মিজানুর রহমান। অ্যালবামটিতে ১০টি গান রয়েছে। রয়েছে আবিদের সংগীত জীবনের নানা বিষয় নিয়ে ধারা বর্ণনা। যাতে উঠে আসবে আবিদের সংগীত জীবনের পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিজীবনের অনেক অজানা কথাও। ধারা বর্ণনা করেছেন শামসুজ্জোহা।
অ্যালবামে আবিদের গাওয়া গানগুলো হলো- ‘পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে’, ‘দেখ দেখ শুকতারা আঁখি মেলে চায়’, ‘নয় নয় এ মধুর খেলা’, ‘আমি কান পেতে রই’, ‘বিরহ মধুর হলো আজি’, সঘন গহন রাত্রি’, ‘বধূয়া আমার চোখে জল এনেছ হায়’, ‘তোমার কাজল মেঘের’ ও ‘গাড়ি চলে না’।
আবিদ শাহরিয়ার ছিলেন ক্লোজ আপ ওয়ানের প্রথম আয়োজনের অন্যতম সেরা তারকা। তিনি সুপরিচিতি পেয়েছিলেন রবীন্দ্রসঙ্গীতের জন্য । গানের পাশাপাশি ২০০৯ সালের ক্লোজ আপ ওয়ান ইভেন্ট উপস্থাপনা করেছিলেন। বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রার একটি দলের সঙ্গে বিজ্ঞাপন নির্মাণের কাজে গতবছর ২৮ জুলাই কক্সবাজার যান। পরদিন ২৯ জুলাই সন্ধ্যায় দুই বন্ধুকে নিয়ে আবিদ কক্সবাজার সমূদ্র সৈকতের কলাতলী পয়েন্টে গোসল করতে নামেন এবং প্রবল স্রোতে তিনজনই ভেসে যান। স্থানীয় লোকজন ও কোস্টগার্ডের সদস্যরা তাদেরকে মূমুর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করে দ্রুত কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
আবিদের প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার গ্রামের বাড়ি খুলনায় এক স্মরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানে তার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুবান্ধব ও ভক্তছাড়া আরও উপস্থিত থাকবেন খুলনার প্রশাসক মেজবাহ্ উদ্দিন, প্রফেসর মো. শফিউল্লাহ সরদার, গাজী শহীদুল্লাহ্ ও কমরেড সাইদুর রহমান। আবিদ শাহরিয়ার এর বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে সন্ধ্যায় খুলনায় তার পারিবারিক বাসভবনে দোয়া মাহফিল ও ইফতার এর আয়োজন করা হয়েছে।
এই অকাল প্রয়াত আবিদ শাহরিয়ার জন্মগ্রহণ করেন ১৯৮৪ সালের ১৮ জুলাই খুলনা জেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ২০১০ এ মার্কেটিংয়ে এমবিএ সম্পন্ন করেন। গতবছর জানুয়ারিতে বিজ্ঞাপনী সংস্থা মাত্রায় সিনিয়র এক্সিকিউটিভ ক্লায়েন্ট সার্ভিস পদে যোগদান করেছিলেন তিনি। ২০০৫ সালের ক্লোজ আপ আসরে অংশগ্রহন করেন। পরবর্তীতে তিনি তার কন্ঠের যাদুতে অগনিত দর্শক-শ্রোতার মন ছুঁয়েছিলেন। তার প্রকাশিত অ্যালবাম গুলো হলো—‘এত ভালোবাসি, (রবীন্দ্রসংগীত), ‘ভালোবাসার প্রহর, (আধুনিক) ও ‘নব আনন্দে জাগো’ (রবীন্দ্রসংগীত)।
এবার বিভিন্ন মঞ্চে আবিদের গাওয়া গান নিয়ে ‘হে বন্ধু হে প্রিয়’ অ্যালবামটিতে আবিদকে একটি গান উৎসর্গ করা হয়েছে। এতে কণ্ঠ দিয়েছেন আবিদের ছোট ভাই মিনা বাঁধন শাহরিয়ার। অ্যালবামটির সার্বিক তত্ত্বাবধান করেছেন আবিদের বাবা মিনা মিজানুর রহমান। অ্যালবামটিতে ১০টি গান রয়েছে। রয়েছে আবিদের সংগীত জীবনের নানা বিষয় নিয়ে ধারা বর্ণনা। যাতে উঠে আসবে আবিদের সংগীত জীবনের পাশাপাশি তাঁর ব্যক্তিজীবনের অনেক অজানা কথাও। ধারা বর্ণনা করেছেন শামসুজ্জোহা।
অ্যালবামে আবিদের গাওয়া গানগুলো হলো- ‘পাগলা হাওয়ার বাদল দিনে’, ‘দেখ দেখ শুকতারা আঁখি মেলে চায়’, ‘নয় নয় এ মধুর খেলা’, ‘আমি কান পেতে রই’, ‘বিরহ মধুর হলো আজি’, সঘন গহন রাত্রি’, ‘বধূয়া আমার চোখে জল এনেছ হায়’, ‘তোমার কাজল মেঘের’ ও ‘গাড়ি চলে না’।