একক ও মিশ্র
জুলাই ২০১২
'রোদেলা' আমার দ্বিতীয় একক এ্যালবাম। এ্যালবামের শিরোনাম নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বের মধ্যে ছিলাম। ইচ্ছা ছিল নাম দেব রোদেলা বিকেল কিন্তু এ ধরনের শিরোনামের এ্যালবাম পূর্বে অনেকেই বের করেছেন, তাই নাম রাখলাম শধুমাত্র 'রোদেলা'। এ্যালবামটিতে মোট দশটি গান থাকছে। এ্যালবামের গানগুলোর শিরোনাম হলো-রোদেলা, সূচনা, ভাবে মন, তোমার চোখে, আড়ালে, ব্যসত্ম শহর, ভালবেসে কাছে এলে, বলি মন এবং বাকি দু'টি গান বোনাস ট্রাক। এ্যালবামের গানগুলোর কথা লিখেছেন হানিফ মজুমদার, মৌলী, ইউনানুর, তন্ময়, ওম, সিহাব, আরিফ। এ্যালবামের গানগুলোর সুর ও সঙ্গীতায়োজন করেছেন ডি.জে. তানজির ও আরিফ।
আপনার পূর্বের এ্যালবামগুলোর কথা বলুন।
মিশ্র এবং একক মিলিয়ে এ পর্যন্ত আমার তিনটি অডিও এ্যালবাম বের হয়েছে। এর মধ্যে একটি একক এবং দু'টি মিঙ্ড। আমার প্রথম একক অডিও এ্যালবাম 'হাত বাড়িয়ে দাও' বের হয় ২০০৯ সালে সঙ্গীতার ব্যানারে। এ্যালবামটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন হৃদয় খান। এ্যালবামের 'হাত বাড়িয়ে দাও' শিরোনামের গানটি প্রচুর শ্রোতাপ্রিয়তা পায়। এর পর একই বছর সঙ্গীতার ব্যানারে 'হৃদয় মিঙ্ড টু' শিরোনামের একটি মিশ্র এ্যালবাম বের হয়।
আপনার একক এ্যালবাম বের করতে দেরি হওয়ার কারণ কি?
গান করা আমার নেশা। পড়ালেখার পাশাপাশি গানটাকে চালিয়ে যেতে চাই। আমি 'নিউ পল্টন লাইন স্কুল এ্যান্ড কলেজ'-এ 'ও লেবেল'-এ পড়ছি। পড়ালেখার চাপে একক এ্যালবাম বের করতে দেরি হয়ে গেল।
আপনার সঙ্গীতে হাতেখড়ি কার কাছে?
ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি একটা মোহ আছে আমার। বেশিরভাগ সময় গান শুনতে ও গাইতে ভালবাসি । সঙ্গীতের প্রতি এই আগ্রহ দেখে মা এবং বাবা চাইলেন আমি গান শিখি। তাই ২০০১ সালে শিল্পী আসাদ হোসেনের কাছে গান শেখা শুরম্ন করি। মূলত তিনিই আমার গানের প্রথম গুরু। আমি ক্লোজআপ ওয়ান 'তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ ২০০৫' সালে ১১তম হওয়ার সুবাদেই গানের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়ি। তখন থেকেই শ্রোতা দর্শক আমাকে আরিফ নামে চিনতে শুরু করে। এরপর শিল্পী আসরাফ, মাফুজার ও সঞ্জয় স্যারের কাছে সঙ্গীতে তালিম নিই। আমি এখনও গান শিখছি।
আপনি তো প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সঙ্গীতাঙ্গনে পদার্পণ করেছেন এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?
আমি আগেই বলেছি ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত ভালবাসি এবং শিখছি। এ ৰেত্রে আমি শুধু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সঙ্গীতাঙ্গনে পদার্পণ করেছি_এ কথা পরোপুরি ঠিক নয়। তবে ক্লোজআপ ওয়ান প্রতিযোগিতায় ১১তম হওয়াই সঙ্গীতাঙ্গনে আমার পরিচিতি ঘটেছে। আমি মনে করি সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার চেয়ে সঙ্গীতকে টিকিয়ে রাখা কৃতিত্বের ব্যাপার। আজীবন সঙ্গীতের মধ্যে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
আপনার পূর্বের এ্যালবামগুলোর কথা বলুন।
মিশ্র এবং একক মিলিয়ে এ পর্যন্ত আমার তিনটি অডিও এ্যালবাম বের হয়েছে। এর মধ্যে একটি একক এবং দু'টি মিঙ্ড। আমার প্রথম একক অডিও এ্যালবাম 'হাত বাড়িয়ে দাও' বের হয় ২০০৯ সালে সঙ্গীতার ব্যানারে। এ্যালবামটির সঙ্গীত পরিচালনা করেছিলেন হৃদয় খান। এ্যালবামের 'হাত বাড়িয়ে দাও' শিরোনামের গানটি প্রচুর শ্রোতাপ্রিয়তা পায়। এর পর একই বছর সঙ্গীতার ব্যানারে 'হৃদয় মিঙ্ড টু' শিরোনামের একটি মিশ্র এ্যালবাম বের হয়।
আপনার একক এ্যালবাম বের করতে দেরি হওয়ার কারণ কি?
গান করা আমার নেশা। পড়ালেখার পাশাপাশি গানটাকে চালিয়ে যেতে চাই। আমি 'নিউ পল্টন লাইন স্কুল এ্যান্ড কলেজ'-এ 'ও লেবেল'-এ পড়ছি। পড়ালেখার চাপে একক এ্যালবাম বের করতে দেরি হয়ে গেল।
আপনার সঙ্গীতে হাতেখড়ি কার কাছে?
ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীতের প্রতি একটা মোহ আছে আমার। বেশিরভাগ সময় গান শুনতে ও গাইতে ভালবাসি । সঙ্গীতের প্রতি এই আগ্রহ দেখে মা এবং বাবা চাইলেন আমি গান শিখি। তাই ২০০১ সালে শিল্পী আসাদ হোসেনের কাছে গান শেখা শুরম্ন করি। মূলত তিনিই আমার গানের প্রথম গুরু। আমি ক্লোজআপ ওয়ান 'তোমাকেই খুঁজছে বাংলাদেশ ২০০৫' সালে ১১তম হওয়ার সুবাদেই গানের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হয়ে পড়ি। তখন থেকেই শ্রোতা দর্শক আমাকে আরিফ নামে চিনতে শুরু করে। এরপর শিল্পী আসরাফ, মাফুজার ও সঞ্জয় স্যারের কাছে সঙ্গীতে তালিম নিই। আমি এখনও গান শিখছি।
আপনি তো প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সঙ্গীতাঙ্গনে পদার্পণ করেছেন এ ব্যাপারে আপনার মন্তব্য কি?
আমি আগেই বলেছি ছোটবেলা থেকেই সঙ্গীত ভালবাসি এবং শিখছি। এ ৰেত্রে আমি শুধু প্রতিযোগিতার মাধ্যমে সঙ্গীতাঙ্গনে পদার্পণ করেছি_এ কথা পরোপুরি ঠিক নয়। তবে ক্লোজআপ ওয়ান প্রতিযোগিতায় ১১তম হওয়াই সঙ্গীতাঙ্গনে আমার পরিচিতি ঘটেছে। আমি মনে করি সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী হওয়ার চেয়ে সঙ্গীতকে টিকিয়ে রাখা কৃতিত্বের ব্যাপার। আজীবন সঙ্গীতের মধ্যে নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই।
জি সিরিজ ও অগ্নিবীণার ব্যানারে প্রকাশিত হয়েছে মিক্সড অ্যালবাম 'ভালোবাসা অতঃপর'। অ্যালবামটিতে একক ও দ্বৈত মিলিয়ে মোট গান রয়েছে ১৩টি। কথা, সুর ও সংগীত করেছেন নিসার আহমেদ। কণ্ঠ দিয়েছেন ডি রকস্টার খ্যাত শুভ, আরমান শায়ের, নির্ঝর, প্রত্যয়, অয়ন, আনিসা, শেনিজ, রিন্তি ও রদিত। আরমান শায়ার কণ্ঠ দিয়েছেন দুটি গানে একক কণ্ঠে অন্যটি রিন্তির সঙ্গে দ্বৈত। শুভ কণ্ঠ দিয়েছেন দুটি গানে একটি একক কণ্ঠে অন্যটি শেনিজের সঙ্গে দ্বৈত। আনিসা ও অয়ন কণ্ঠ দিয়েছেন একটি দ্বৈত গানে। অ্যালবামের গায়ক আরমান শায়ার বলেন, "অনেক যত্ন নিয়ে নিসার আহমেদ গানগুলো তৈরি করেছেন। শুনলে যে কারো ভালো লাগবে। অ্যালবামের 'ভালোবাসো কি আমায়' গানটি এফএম রেডিওতে ভালো সাড়া ফেলেছে।"
গোলাম সারোয়ারের মিক্সড এ্যালবাম 'ছন্দ ও মন'
গোলাম সারোয়ার
অডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান মিউজিক ৫২-এর ব্যানারে বাজারে এসেছে 'ছন্দ ও মন' শিরোনামের মিক্সড এ্যালবাম। এ্যালবামটিতে দেশবরেণ্য কয়েকজন নবীন ও প্রবীণ শিল্পীদের সমন্বয় ঘটিয়ে চমৎকার কিছু গানের সংযোজন করা হয়েছে। মো. আব্দুল জব্বার, সৈয়দ আব্দুল হাদী, সুবীর নন্দী, ফকির আলমগীর, আলম আরা মিনু, গোলাম সারোয়ার, রিংকু, চুমকী, বরাতী ও বৃষ্টি কণ্ঠ দিয়েছেন এ্যালবামটির বিভিন্ন গানে। ভিন্নধারার মোট ১১টি গান সংযোজিত হয়েছে এখানে। গানগুলোর সুর ও সংগীত পরিচালনা করেছেন গোলাম সারোয়ার। তিনি বলেন, ' অনেকদিনের স্বপের বাস্তবায়ন আমার এই এ্যালবামটি। অনেক কষ্টের পরে হলেও এ্যালবামটি শ্রোতাদের হাতে তুলে দিতে পারছি, যেন এটাই আমার ভালোলাগা। আমার বিশ্বাস প্রতিটি গানই শ্রোতাদের ভালোলাগবে। ' গোলাম সারোয়ার জানান এ্যালবামের সবগুলো গান লিখেছেন কবি আব্দুল্লাহেল বাকী।
ওস্তাদ বিপ্লব দে'র কাছে বড় বোন শর্মী যখন গান শিখতেন ঠিক তখন থেকেই যেন সুর তাল লয়ের প্রতি নাজিব মুকিতের এক ভালোলাগার জন্ম নেয়। তাই বড়বোনের সাথে থেকে তিনিও ওস্তাদ জি'র কাছে কন্ঠ চর্চা শুরু করেন। এভাবে কেটে যায় দুই বছর। নিজের গায়কী নিয়ে এক ধরনের আত্নবিশ্বাস জন্ম নেয় নাজিবের মাঝে। বিভিন্ন ঘরোয়া অনুষ্ঠানে তখন গাইতে শুরু করেন নাজিব। পরিচিতদের চোহদ্দিতে ছড়িয়ে পড়ে নাজিবের গায়কী স্টাইল। নিজের প্রতি আরও অধিক মনোযোগী হন নাজিব। গীটার শেখাটা রপ্ত করে নেন অর্থহীন ব্যান্ডের পিকলুর কাছে। আর এর পর থেকেই যেন স্বপ্ন দেখা শুরু করেন নিজের একটি এ্যালবামের। বছর তিনেক আগে নিজের বসত ঘরে গড়ে তুলা নিজস্ব স্টুডিও 'মিউজিক বেকারী' তে শুরু করেন তারই ফিচারিং-এ প্রথম এ্যালবামের কাজ। একে একে এ্যালবামের জন্য নিজে ছয়টি গান রচনা এবং সুর করলেন। যারমধ্য থেকে 'মনে মনে কত কিছু চাই তুমি আমি, তার সবকিছু কী পাই' গানটি এরইমধ্যে শ্রোতাদের মধ্যে বেশ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে। সমপ্রতি গানটির মিউজিক ভিডিও স্যাটেলাইট চ্যানেল এনটিভিতে প্রচার হবার পর তা বেশ দর্শকপ্রিয়তা পায়। ইউটিবের সুবাধেও বেশ শ্রোতাপ্রিয়তা পেয়েছে এই গানটি। আগামী মাসেই জি-সিরিজের ব্যানারে বাজারে এসেছে নাজিব মুকিত ফিচারিং প্রথম মিক্সড এ্যালবাম ' শুধু তোমায়'। এই এ্যালবামে মোট সাতটি গান থাকবে। যারমধ্যে ছয়টি গানের কথা, সুর ও সঙ্গীতায়োজন নাজিবের নিজের। একটি গানের কথা, সুর ও কন্ঠ তিলকের। নাজিব এককভাবে গেয়েছেন দুটি গান। তার সাথে দুটি দ্বৈত গানে কন্ঠ দিয়েছেন আলিফ আলাউদ্দিন ও রাইসা। বাকি দুটি গান গেয়েছেন জুয়েল মোর্শেদ ও ক্লোজ আপ তারকা শশী। এ্যালবামের প্রতিটি গান নিয়েই নাজিব খুব আশাবাদী। নাজিব বলেন, ' চেষ্টা করেছি সময়ের চাহিদার সাথে সঙ্গতি রেখে ভালো কিছু গান করতে। আশাকরি শ্রোতাদের ভালোলাগবে। আমি ছাড়াও আমার সাথে যারা গেয়েছেন তারা প্রত্যেকই খুব ভালো গেয়েছেন। আশাকরি ভিন্নতার স্বাদ মিলবে এই এ্যালবামে।' পেশায় নাজিব মুকিত একজন সাংবাদিক হলেও গানের প্রতি রয়েছে তার প্রবল আকর্ষণ। যে কারণে যা কিচুই করেন তিনি গানের ফাঁকে ফাঁকে। স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি থেকে বিবিএ সম্পন্ন করা নাজিব মুকিত তার এই এ্যালবাম নিয়ে অনেক বেশি প্রত্যাশী।
এ সময়ের তরুণ ও অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী হৃদয় খানের সুর ও সঙ্গীতে মিমির তৃতীয় একক অ্যালবাম আড়াল প্রকাশ হলো। অগ্নিবীণার ব্যানারে প্রকাশ হওয়া অ্যালবামটিতে মিমির কণ্ঠে রয়েছে ৮টি গান। লিখেছেন মিলন মাহমুদ ও মাহবুব আর গুঞ্জন। মিমির মতে এ সময়ের মিউজিশিয়ানদের মধ্যে হৃদয় খান অন্যতম। তার গান ও সুর খুবই পছন্দ করেন মিমি। হৃদয়ের সুরে এ সময়ের আধুনিকতার ছায়া বেশি মাত্রায় পাওয়া যায়। তাছাড়া তৃতীয় অ্যালবামের গানগুলোতে ভিন্নমাত্রা যোগ করতে চাচ্ছিলেন এ গায়িকা যা তার কাছে মনে হয়েছে হৃদয় খানকে দিয়েই সেটা সম্ভব। সেই কারণেই আড়াল অ্যালবামটি তৈরিতে হৃদয় খানের সুর ও সঙ্গীত বেছে নিয়েছেন মিমি। তাছাড়া হৃদয়ের পছন্দের গীতিকারদের লেখা গানগুলোও মিমির ভালো লেগেছে। সব মিলিয়ে নতুন স্বাদ আর তারুণ্যের ছোঁয়া নিয়ে মিমি তার তৃতীয় অ্যালবাম আড়াল তৈরির জন্য হৃদয় খানকে বেছে নিয়েছেন। প্রায় এক বছরে খাটুনির ফসল এ অ্যালবাম।
গানের জগতে নতুন নয় মিমি। ছোটবেলা থেকেই গান করে আসছেন। দুবার জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছেন। একটি ১৯৯৮ সালে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় প্রথম ও দ্বিতীয়টি ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ শিশু মৌসুমী প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান। প্রথম অ্যালবাম খেয়ালি মন ২০০৬ সালে এবং দ্বিতীয় অ্যালবাম দিওয়ানা ২০০৯ সালে প্রকাশ হয়। শুধু অ্যালবামেই নিজেকে আটকে রাখেননি মিমি। স্টেজ শোর পাশাপাশি গান করছেন চলচ্চিত্রে। ২০০৪ সাল থেকে প্লেব্যাক সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে অনেক চলচিত্রে গান গেয়েছেন। উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো কোটি টাকার কাবিন, বলনা কবুল, তুমি কত সুন্দর, অল্প অল্প প্রেমের গল্প, পরাণ যায় জ্বলিয়া, ছোট বোন, জগৎ সংসার, মনে বড় কষ্ট, তোমারই ছিলাম তোমারই আছি ইত্যাদি।
গানের জগতে নতুন নয় মিমি। ছোটবেলা থেকেই গান করে আসছেন। দুবার জাতীয় পুরস্কারও পেয়েছেন। একটি ১৯৯৮ সালে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ উপলক্ষে আয়োজিত সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় প্রথম ও দ্বিতীয়টি ১৯৯৯ সালে বাংলাদেশ শিশু মৌসুমী প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান। প্রথম অ্যালবাম খেয়ালি মন ২০০৬ সালে এবং দ্বিতীয় অ্যালবাম দিওয়ানা ২০০৯ সালে প্রকাশ হয়। শুধু অ্যালবামেই নিজেকে আটকে রাখেননি মিমি। স্টেজ শোর পাশাপাশি গান করছেন চলচ্চিত্রে। ২০০৪ সাল থেকে প্লেব্যাক সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে অনেক চলচিত্রে গান গেয়েছেন। উল্লেখযোগ্য চলচ্চিত্রগুলো হলো কোটি টাকার কাবিন, বলনা কবুল, তুমি কত সুন্দর, অল্প অল্প প্রেমের গল্প, পরাণ যায় জ্বলিয়া, ছোট বোন, জগৎ সংসার, মনে বড় কষ্ট, তোমারই ছিলাম তোমারই আছি ইত্যাদি।
মিডিয়া প্ল্যান্টের ব্যানারে বের হয়েছে নতুন অডিও অ্যালবাম 'প্রেমের ঘুড়ি'। এর মধ্যদিয়েই কণ্ঠশিল্পী হিসেবে অভিষেক হতে যাচ্ছে মারুফ মুন্নার। মিডিয়ার বিভিন্ন বিভাগে অভিষেকের পর 'শুধু তুমি থাকো' শীর্ষক গানের মাধ্যমে এবার মারুফ মুন্না নাম লেখালেন কণ্ঠশিল্পীদের কাতারে। ভালোবাসার গানের অ্যালবাম প্রেমের ঘুড়ি-তে কণ্ঠ দিয়েছেন মারুফ মুন্না, উমা খান, অরিন, পূজা, আনিসা, নার্গিস পারভীন, এফ কে স্বাধীন, বিজয় মামুন, সাধক বাবু, ইমন, শ্রাবণ, হাসিফ হামিদ এবং শামীম আল মামুন। সুরকার হিসেবে আছেন ওয়াহেদ শাহীন, অয়ন চাকলাদার, বিজয় মামুন, আহমেদ চপল এবং লিয়া। মিডিয়া প্ল্যান্টের বিভিন্ন প্রোডাকশনের বাইরেও কর্ণধার মারুফ মুন্নার তত্ত্বাবধানে প্রথম অডিও অ্যালবাম প্রেমের ঘুড়ি প্রকাশ পেয়েছে। বিভিন্ন শিল্পীদের এই মিশ্র অ্যালবামটি নিয়ে মিডিয়া প্ল্যান্টের অনুরাগীরা যথেষ্ট আশাবাদী। সম্প্রতি অ্যালবামটির প্রকাশনা উপলক্ষে রাজধানীর একটি রেস্তোরাঁয় মিডিয়া প্ল্যান্টের পক্ষ থেকে একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন শিল্পী উমা খান ও রবী চৌধুরীসহ অনেকে।
ঈদ উপলক্ষে বাজারে এসেছে ইলিয়াস হোসাইনের একক অ্যালবাম 'না বলা কথা'। অ্যালবামের সুর-সংগীত করেছেন অয়ন চাকলাদার। একটি গান লিখেছেন শেখ সুমন এমদাদ, বাকিগুলো লিখেছেন আলিফ আহসান বিপু। দ্বৈত গানে ইলিয়াসের সঙ্গে কণ্ঠ দিয়েছেন তাস্মিনা অরিন। একটি দেশাত্মবোধক গানে কণ্ঠ দিয়েছেন অয়ন ও দূরবীন ব্যান্ডের শহিদ। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে 'না বলা কথা' গানটির মিউজিক ভিডিওর প্রচার চলছে।
অগ্নিবীনার ব্যানারে বাজারে এসেছে নীলার প্রথম একক অ্যালবাম স্বপ্নহারা। এর কথা, সুর ও সংগীতায়োজন করেছেন মিলন মাহমুদ এবং জুয়েল মোর্শেদ। অনেক যত্ন নিয়ে অ্যালবামের গানগুলো করেছেন নীলা। তিনি পেশায় ডাক্তার হলেও গানের মধ্যেই খুঁজে পান তার চাওয়া-পাওয়া। সংগীতের প্রতি দুর্বার আকর্ষণে সুদূর অস্ট্রেলিয়ায় বসবাস করলেও নিজ দেশ থেকে বের করেছেন তার প্রথম একক অ্যালবাম। এ শিল্পীর প্রথম সংগীত শিক্ষক ছিলেন ওস্তাদ গজেন্দ্র লাল রায়। নজরুল সংগীতের ওপর তালিম নিয়েছেন ওস্তাদ শামছুল হুদা এবং ওস্তাদ বসির আহমেদের কাছে। প্রশিক্ষণ পেয়েছেন উপমহাদেশের বিখ্যাত পন্ডিত অজয় চক্রবর্তীর কাছ থেকেও। ১৯৯৩ সালে তিনি বাংলাদেশ বেতারে তালিকাভুক্ত নজরুল সংগীতশিল্পী হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ায় ডাক্তারি পেশায় কর্মরত আছেন। পাশাপাশি আধুনিক সংগীত চর্চাও করছেন তিনি।
ঈদ মানেই আনন্দ। আনন্দের এই দিনে নতুন গান গেয়ে আনন্দের মাত্রা বাড়াবেন কণ্ঠশিল্পী এস এম রোকনুদ্দৌলা। তার আধুনিক একক এ্যালবাম নোনা জলের ঢেউ। ভিন্ন আঙ্গিকে শ্রোতাদের মনে আনন্দের ঢেউ তুলবে।এ্যালবামটি প্রয়োজনা প্রতিষ্ঠান সংগীতার ব্যানারে বাজারে এসেছে।এ্যালবামটিতে নয়টি গান স্থান পেয়েছে। গান গুলোর গীতিকার হচ্ছেন ,সাদাকাত হোসেন, সোহেল আমিন ও এম এ এস উমর ফারুক।সুর করেছেন সোহেল আমিন।
সংগীত পরিচালক ও রিদম প্রোগ্রামিংয়ে ছিলেন হাজী বাবু। এ্যালবামটি সাজাতে নেপথ্যে ছিলেন, কির্বোডে সোহেল আজিজ, গীটার সেলিম হায়দার, বাশি জালাল,মিকস্ট ও মাস্টারিং পিয়াল হাসান ষ্টুডিও তানে গান গুলো রেকর্ড করেন এ্যাঞ্জেলা।
কণ্ঠশিল্পী এস এম রোকনুদ্দৌলার প্রথম এ্যালবাম এটি। তিনি ২০০০ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও ২০০৪ সালে বাংলাদেশ বেতারে কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।ভাওয়াইয়া গানের শিল্পী হিসেবে বেশ খ্যাতি কুড়ানো রোকনুদ্দৌলার কণ্ঠে আধুনিক গানের ভাব থাকায় শ্রোতাদের অনুরোধে তিনি আধুনিক গানের চর্চা শুরু করেন। কয়েক বছর সাধনা করার পর শ্রোতাদের জন্য ‘নোনা জলের ঢেউ’ শিরোনামে এ্যালবামটির কাজ শুরু করেন।এ্যালবাম সম্পর্কে জানতে চাইলে কণ্ঠশিল্পী এস এম রোকনুদ্দৌলা বলেন, এটা আমার জীবনে প্রথম এ্যালবাম। শ্রোতাদের কথা চিন্তা করেই এ্যালবামটি করেছি। কেননা গানপ্রিয় শ্রোতারা এখন অনেক সচেতন। এ্যালবামটি করতে অনেক সময় লেগেছে কিন্তু মানের ক্ষেত্রে আপোষ করা হয়নি। গানের গীতিকার সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালকগন সবাই ছিলো বেশ আন্তরিক। আশা করি এ্যালবামের সব গানগুলো ভালো লাগবে শ্রোতাদের।
সংগীত পরিচালক ও রিদম প্রোগ্রামিংয়ে ছিলেন হাজী বাবু। এ্যালবামটি সাজাতে নেপথ্যে ছিলেন, কির্বোডে সোহেল আজিজ, গীটার সেলিম হায়দার, বাশি জালাল,মিকস্ট ও মাস্টারিং পিয়াল হাসান ষ্টুডিও তানে গান গুলো রেকর্ড করেন এ্যাঞ্জেলা।
কণ্ঠশিল্পী এস এম রোকনুদ্দৌলার প্রথম এ্যালবাম এটি। তিনি ২০০০ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও ২০০৪ সালে বাংলাদেশ বেতারে কণ্ঠশিল্পী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।ভাওয়াইয়া গানের শিল্পী হিসেবে বেশ খ্যাতি কুড়ানো রোকনুদ্দৌলার কণ্ঠে আধুনিক গানের ভাব থাকায় শ্রোতাদের অনুরোধে তিনি আধুনিক গানের চর্চা শুরু করেন। কয়েক বছর সাধনা করার পর শ্রোতাদের জন্য ‘নোনা জলের ঢেউ’ শিরোনামে এ্যালবামটির কাজ শুরু করেন।এ্যালবাম সম্পর্কে জানতে চাইলে কণ্ঠশিল্পী এস এম রোকনুদ্দৌলা বলেন, এটা আমার জীবনে প্রথম এ্যালবাম। শ্রোতাদের কথা চিন্তা করেই এ্যালবামটি করেছি। কেননা গানপ্রিয় শ্রোতারা এখন অনেক সচেতন। এ্যালবামটি করতে অনেক সময় লেগেছে কিন্তু মানের ক্ষেত্রে আপোষ করা হয়নি। গানের গীতিকার সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালকগন সবাই ছিলো বেশ আন্তরিক। আশা করি এ্যালবামের সব গানগুলো ভালো লাগবে শ্রোতাদের।
প্রকাশ পেল অমি মুহিতের গানের অ্যালবাম ‘প্রথম ভালোবাসা’। এটি তার অভিষেক একক। মান্নান মোহাম্মদের সুর-সংগীতে আধুনিক গানের এ অ্যালবামে স্থান পেয়েছে মোট ১০টি ভিন্ন স্বাদের গান। নতুন প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রিংগারের ব্যানারে এটি প্রকাশ পেয়েছে। এতে গান লিখেছেন শহীদুল্লাহ ফরায়জী, দেলোয়ার আরজুদা শরফ, মান্নান মোহাম্মদ, শেখ রেজা শানু ও এইচ এম নিপু। গানের শিরোনাম হলো এমন- মেঘলা আকাশ, প্রথম ভালোবাসা, তোমার আঁচলে, ছোট ছোট স্বপ্নে, রোদ জানে না, জীবনের শুরুতে, হতে যদি, যতদূর এবং যে নিন্দে। জানা যায়, অ্যালবামের বেশ কিছু গানের ভিডিও শিগগিরই প্রচার শুরু হবে বিভিন্ন টেলিভিশন চ্যানেলে।