দেশাত্মবোধক
ডিসেম্বর ২০১২
তানভীর মোকাম্মেলের “১৯৭১” প্রামাণ্যচিত্রের ডিভিডি উন্মোচন
তানভীর মোকাম্মেল পরিচালিত “১৯৭১” প্রামাণ্যচিত্রের ডিভিডি উন্মোচন অনুষ্ঠান ৬ ডিসেম্বর পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ও লেখক মফিদুল হক ডিভিডি উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানের শুরুতে ছবিটির পরিচালক তানভীর মোকাম্মেল গবেষণাধর্মী এই বিশাল প্রামাণ্যচিত্রটির পশ্চাৎভূমি ও তা নির্মাণের নানা দিক দর্শকদের সামনে তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানে ছবির পরিচালককে ফুলের তোড়া দিয়ে শুভেচ্ছা জানান “নাট্যজন” নাট্য গ্রুপের সভাপতি তবিবুর ইসলাম বাবু। অনুষ্ঠানে ঢাকার অনেক সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠান শেষে “১৯৭১”প্রামাণ্যচিত্রটি প্রদর্শিত হয়।
উল্লেখ্য যে দীর্ঘ সাত বছর গবেষণা ও বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র শুটিং করে “১৯৭১” নামের এই দীর্ঘ প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া ভারত, ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন আর্কাইভ ও টেলিভিশন চ্যানেল থেকে ছবিটার জন্যে ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে মোট ২৫০ ঘন্টার ফুটেজ শুট করা হয় এবং তা থেকে তিন ঘন্টা পঁয়ত্রিশ মিনিটের “১৯৭১” প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মিত হয়। প্রামাণ্যচিত্রটির জন্যে মোট ১৭৬ জন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে যাঁদের মধ্যে রয়েছেন সেক্টর কমান্ডার, সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা, ধর্ষিতা নারী, গণহত্যা-থেকে-বেঁচে-যাওয়া-মানুষ, শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থানকারী মানুষেরা, রাজনীতিবিদ ও ছাত্র-যুব নেতারা।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতে গিয়েও এ ছবির জন্যে শুটিং করা হয়। ভারতের যেসব এলাকায় শরণার্থী ক্যাম্প করা হয়েছিল, যেমন বনগাঁও, গাইঘাটা এসব অঞ্চলে শুট্ করা ও যাঁরা এসব ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করেছিলেন এমন স্থানীয় মানুষজনের সাক্ষাৎকার ছবিটার জন্যে গ্রহণ করা হয়। এছাড়া ভারতের ইস্টার্ন কমান্ডের চীফ-অব-স্টাফ মেজর জেনারেল জেএফআর জ্যাকব ও কংগ্রেস নেতা এবং ইন্দিরা গান্ধীর বিশেষ উপদেষ্টা সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের সাক্ষাৎকারও ছবিটিতে রয়েছে।
উল্লেখ্য যে দীর্ঘ সাত বছর গবেষণা ও বাংলাদেশের প্রায় সর্বত্র শুটিং করে “১৯৭১” নামের এই দীর্ঘ প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মাণ করা হয়েছে। এছাড়া ভারত, ইউরোপ ও আমেরিকার বিভিন্ন আর্কাইভ ও টেলিভিশন চ্যানেল থেকে ছবিটার জন্যে ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়েছে। প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণে মোট ২৫০ ঘন্টার ফুটেজ শুট করা হয় এবং তা থেকে তিন ঘন্টা পঁয়ত্রিশ মিনিটের “১৯৭১” প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মিত হয়। প্রামাণ্যচিত্রটির জন্যে মোট ১৭৬ জন ব্যক্তির সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে যাঁদের মধ্যে রয়েছেন সেক্টর কমান্ডার, সাধারণ মুক্তিযোদ্ধা, ধর্ষিতা নারী, গণহত্যা-থেকে-বেঁচে-যাওয়া-মানুষ, শরণার্থী ক্যাম্পে অবস্থানকারী মানুষেরা, রাজনীতিবিদ ও ছাত্র-যুব নেতারা।
বাংলাদেশ ছাড়াও ভারতে গিয়েও এ ছবির জন্যে শুটিং করা হয়। ভারতের যেসব এলাকায় শরণার্থী ক্যাম্প করা হয়েছিল, যেমন বনগাঁও, গাইঘাটা এসব অঞ্চলে শুট্ করা ও যাঁরা এসব ক্যাম্প প্রতিষ্ঠা ও পরিচালনা করেছিলেন এমন স্থানীয় মানুষজনের সাক্ষাৎকার ছবিটার জন্যে গ্রহণ করা হয়। এছাড়া ভারতের ইস্টার্ন কমান্ডের চীফ-অব-স্টাফ মেজর জেনারেল জেএফআর জ্যাকব ও কংগ্রেস নেতা এবং ইন্দিরা গান্ধীর বিশেষ উপদেষ্টা সিদ্ধার্থশঙ্কর রায়ের সাক্ষাৎকারও ছবিটিতে রয়েছে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রকাশিত হলো দেশের গান নিয়ে গাজী মিজানের 'সোনার বাংলা সংকলন'। নিজের একক অ্যালবাম 'সোনার বাংলা-১', 'সোনার বাংলা-২', 'সোনার বাংলা-৩', 'সোনার বাংলা-৪' ও 'সোনার বাংলা-৫' এই পাঁচটি অ্যালবাম নিয়েই সংকলনটি সাজানো হয়েছে। গানগুলোর গীতিকার কাসেদুজ্জামান সেলিম, মোকাম আলী খান, মিলন খান, প্রসেনজিৎ ও সকাল। অ্যালবামটি বাজারে এনেছে অডিও প্লাস।
গাজী মিজান বলেন, 'শিল্পী হিসেবে আমাদের কিছু দায়বদ্ধতা আছে। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই 'সোনার বাংলা'র সংকল প্রকাশ করলাম। আমার বিশ্বাস গানগুলো শ্রোতারা সংগ্রহে রাখবেন।' 'সোনার বাংলা-১' অ্যালবামে 'বাংলা আমার রবীন্দ্রনাথ' শিরোনামের একটি গান রয়েছে।
গাজী মিজান বলেন, 'শিল্পী হিসেবে আমাদের কিছু দায়বদ্ধতা আছে। সেই দায়বদ্ধতা থেকেই 'সোনার বাংলা'র সংকল প্রকাশ করলাম। আমার বিশ্বাস গানগুলো শ্রোতারা সংগ্রহে রাখবেন।' 'সোনার বাংলা-১' অ্যালবামে 'বাংলা আমার রবীন্দ্রনাথ' শিরোনামের একটি গান রয়েছে।