যন্ত্র সঙ্গীত ও শাস্ত্রীয় সঙ্গীত
অক্টোবর ২০১২
৬ সেপ্টেম্বর শনিবার, সন্ধ্যা ৭ টায় জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে আয়োজিত হলো ভাষা সৈনিক ও একুশের সাড়া জাগানো কবি মাহবুব উল আলম চৌধুরীর স্মরণে আন্তর্জাতিকভাবে খ্যাতিমান বংশীবাদক ওস্তাদ আজিজুল ইসলামের একক বংশীবাদন ও অডিও সিডি’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
ওস্তাদ আজিজুল ইসলাম উপস্থিত শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে প্রথমে তিনতালে রাগ মারু বেহাগ এবং পরে বিলম্বিত একতাল ও দ্রুত তিনতালে রাগ ইমন ও তিনতালে রাগ দুর্গা পরিবেশন করেন এবং শেষ পর্যায়ে রূপক ও কাহারবা তালে ভৈরবী রাগের জাদু দিয়ে তিনি তার অনবদ্য বাঁশিবাদন শেষ করেন। ওস্তাদের সাথে তবলায় সঙ্গত করেন পন্ডিত বিজন চৌধুরী ও তানপুরায় মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
বরাবরের মতোই সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট বক্তিবর্গের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত ও বংশীবাদন প্রেমীরা এই অনুষ্ঠানটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো উপভোগ করেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজনে লেজার ভিশন, সহযোগিতায় এনসিসিবিএল, সার্বিক ব্যবস্থাপনায় কুল এক্সপোজার এবং পরিচালনায় ছিলেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার জনাব মাহিদুল ইসলাম মাহী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-র সাবেক উপাচার্য প্রফেসর এমিরেটাস অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান, সাবেক সচিব ও সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার জনাব এম আজিজুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক জনাব কামাল লোহানী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত কবির স্ত্রী মিসেস জওশন আরা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক ও জনপ্রিয় অভিনেতা জনাব রহমত আলী। মাহবুব উল আলম চৌধুরী রচিত ‘বাঁশির কান্না’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার সীমা ইসলাম।
প্রায় পঁয়তাল্লিশ বছরেরও বেশী সময় ধরে শিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীত চর্চায় নিয়োজিত রেখেছেন নিজেকে। চট্টগ্রামের আর্য সংগীত সমিতির প্রয়াত প্রিয়দা রঞ্জন সেনগুপ্তের কাছে সংগীতে শিল্পীর হাতেখড়ি, এরপর দীক্ষা নেন আগ্রা-ঘরনার উচ্চাঙ্গ সংগীত শিল্পী ওস্তাদ বেলায়েত আলী খানের কাছে এবং পরে বিশ্ববিখ্যাত সরোদবাদক ওস্তাদ বাহাদুর খানের শিষ্যত্ব গ্রহন করেন। তারপর শিল্পী পন্ডিত দেবেন্দ্র মুর্দেশ্বর ও পন্ডিত ভি জি কার্নাডের সান্নিধ্যে আসেন এবং যাঁর অকুন্ঠ সান্নিধ্য শিল্পীকে সংগীতে ঋদ্ধ করে।
ওস্তাদ আজিজুল ইসলাম দেশে বিদেশে বহুবার, বহুবিশ্ববরেণ্য সংগীত ব্যক্তিত্ত্বের সঙ্গে যুগলবন্দী ও একক অনুষ্ঠান করেছেন এবং বহু প্রতিষ্ঠান থেকে সম্মাননা ও স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ শাস্ত্রীয় যন্ত্রসংগীত শিল্পী হিসাবে দুইবার সিটিসেল-চ্যানেলআই মিউজিক এওয়ার্ড লাভ করেন।
ওস্তাদ আজিজুল ইসলাম উপস্থিত শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে প্রথমে তিনতালে রাগ মারু বেহাগ এবং পরে বিলম্বিত একতাল ও দ্রুত তিনতালে রাগ ইমন ও তিনতালে রাগ দুর্গা পরিবেশন করেন এবং শেষ পর্যায়ে রূপক ও কাহারবা তালে ভৈরবী রাগের জাদু দিয়ে তিনি তার অনবদ্য বাঁশিবাদন শেষ করেন। ওস্তাদের সাথে তবলায় সঙ্গত করেন পন্ডিত বিজন চৌধুরী ও তানপুরায় মোঃ জাহাঙ্গীর আলম।
বরাবরের মতোই সমাজের বিভিন্ন স্তরের বিশিষ্ট বক্তিবর্গের পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত ও বংশীবাদন প্রেমীরা এই অনুষ্ঠানটি মন্ত্রমুগ্ধের মতো উপভোগ করেন। অনুষ্ঠানটির আয়োজনে লেজার ভিশন, সহযোগিতায় এনসিসিবিএল, সার্বিক ব্যবস্থাপনায় কুল এক্সপোজার এবং পরিচালনায় ছিলেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার জনাব মাহিদুল ইসলাম মাহী।
অনুষ্ঠানের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন- ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ-র সাবেক উপাচার্য প্রফেসর এমিরেটাস অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান, সাবেক সচিব ও সাবেক প্রধান তথ্য কমিশনার জনাব এম আজিজুর রহমান এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে বিশিষ্ট সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সাবেক মহাপরিচালক জনাব কামাল লোহানী উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও আরো উপস্থিত ছিলেন প্রয়াত কবির স্ত্রী মিসেস জওশন আরা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের অধ্যাপক ও জনপ্রিয় অভিনেতা জনাব রহমত আলী। মাহবুব উল আলম চৌধুরী রচিত ‘বাঁশির কান্না’ কবিতাটি আবৃত্তি করেন বিশিষ্ট আবৃত্তিকার সীমা ইসলাম।
প্রায় পঁয়তাল্লিশ বছরেরও বেশী সময় ধরে শিল্পী শাস্ত্রীয় সংগীত চর্চায় নিয়োজিত রেখেছেন নিজেকে। চট্টগ্রামের আর্য সংগীত সমিতির প্রয়াত প্রিয়দা রঞ্জন সেনগুপ্তের কাছে সংগীতে শিল্পীর হাতেখড়ি, এরপর দীক্ষা নেন আগ্রা-ঘরনার উচ্চাঙ্গ সংগীত শিল্পী ওস্তাদ বেলায়েত আলী খানের কাছে এবং পরে বিশ্ববিখ্যাত সরোদবাদক ওস্তাদ বাহাদুর খানের শিষ্যত্ব গ্রহন করেন। তারপর শিল্পী পন্ডিত দেবেন্দ্র মুর্দেশ্বর ও পন্ডিত ভি জি কার্নাডের সান্নিধ্যে আসেন এবং যাঁর অকুন্ঠ সান্নিধ্য শিল্পীকে সংগীতে ঋদ্ধ করে।
ওস্তাদ আজিজুল ইসলাম দেশে বিদেশে বহুবার, বহুবিশ্ববরেণ্য সংগীত ব্যক্তিত্ত্বের সঙ্গে যুগলবন্দী ও একক অনুষ্ঠান করেছেন এবং বহু প্রতিষ্ঠান থেকে সম্মাননা ও স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ শাস্ত্রীয় যন্ত্রসংগীত শিল্পী হিসাবে দুইবার সিটিসেল-চ্যানেলআই মিউজিক এওয়ার্ড লাভ করেন।
For the Raga Sangeet-lovers Suchisree Ray’s ‘Reflections’ seems to be a must-collected edition as it contains a total of five ragas including ‘Nat Bhairabh’ (Vilambit), Nat Bhairav (Druto), ‘Brindabani Sarang’, ‘Purbi’ and ‘Hori’ in an authentic way.