একক - পুরুষ
সেপ্টেম্বর ২০১২
তরুণ প্রতিভাবান কণ্ঠশিল্পী দেবাশীষ বসু নবীন-এর একক অডিও অ্যালবাম ‘মেঘভেলা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ২১ সেপ্টেম্বর শুক্রবার বিকাল পাঁচটায় এ মোড়ক উন্মোচন অনুষ্টান অনুষ্ঠিত হয়। সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি নাসির উদ্দিন ইউসুফ-এর সভাপতিত্বে মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, কলামিস্ট এবং গবেষক সৈয়দ আবুল মকসুদ, বিশিষ্ট সঙ্গীত শিল্পী ও সুরকার নকীব খান, শিল্পীর পিতা নিখিল চন্দ্র বসু, প্রকাশক স্বপ্নসিঁড়ি অডিও ভিস্যুয়াল-এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সেজুল হোসেন এবং শিল্পী দেবাশীষ বসু (নবীন)।
মোড়ক উন্মাচনের পর অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বাঙলা গানের ঐতিহ্য আসলে হাজার বছরের, এ ঐতিহ্য সমুন্নত রাখতে হবে। গানের ভেতর দিয়ে অনুভূতির প্রকাশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, শ্রী চৈতন্যের সময় থেকেই ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে গান ছাড়া উপাসনা পর্যন্ত করা সম্ভব হতো না। জনাব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, নতুন একজন শিল্পীর একগুচ্ছ গান অনেক সাধনার ফসল। আমার উপস্থিতি যদি শিল্পীকে সামান্যতমও অনুপ্রেরণা দেয় তাহলেই আমার কষ্ট করে এখানে আসা স্বার্থক হবে। প্রসঙ্গত তিনি বাঙালি সংস্কৃতি ‘গান প্রধান’ উল্লেখ করে বলেন, বর্তমানে গানের যে অধ:পতন তা ঠেকাতে হবে, এটা চলতে পারে না।
শিল্পী দেবাশীষ তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, পৃথিবীর সব বাবা-মা’র অনুভূতি আসলে একইরকম। সফলতা ও বিফলতায় তাঁরা সন্তানের পাশে থাকেন সবসময়, নিঃস্বার্থভাবে ছেলে বা মেয়ের শুভপ্রত্যাশায় নিবিষ্ট থাকেন। তাই আমি কোনো বাবা-মা’কে আলাদা করে দেখি নি। সকল বাবা মা’র প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমার এ প্রথম অ্যালবাম তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছি।
উল্লেখ্য যে, ১৯৮০ সালে পাবনায় শিল্পী দেবাশীষ বসু নবীনের জন্ম। চতুর্থ শ্রেণী থেকেই পাবনার ললিতকলা কেন্দ্র ইফা’তে গানের চর্চা শুরু। ২০০৫ সালে ঈষড়ংব টঢ়-১-এ অংশগ্রহণকারীদের মাঝে উল্লেখযোগ্য অবস্থান অর্জন করে দেবাশীষ বসু (নবীন) এবং বর্তমানে পাবনার শিল্পাঙ্গনে সে অত্যন্ত সুপরিচিত মুখ। স্বপ্নসিঁড়ি অডিও ভিস্যুয়াল থেকে ‘মেঘভেলা’ নামে প্রকাশিত তরুণ শিল্পী দেবাশীষে’র এটাই প্রথম অডিও অ্যালবাম। নিখিল চন্দ্র বসু ও অনজু রাণী ভদ্রে’র বড় ছেলে দেবাশীষ বসু।
মোড়ক উন্মাচনের পর অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বাঙলা গানের ঐতিহ্য আসলে হাজার বছরের, এ ঐতিহ্য সমুন্নত রাখতে হবে। গানের ভেতর দিয়ে অনুভূতির প্রকাশ উল্লেখ করে তিনি বলেন, শ্রী চৈতন্যের সময় থেকেই ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে গান ছাড়া উপাসনা পর্যন্ত করা সম্ভব হতো না। জনাব নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, নতুন একজন শিল্পীর একগুচ্ছ গান অনেক সাধনার ফসল। আমার উপস্থিতি যদি শিল্পীকে সামান্যতমও অনুপ্রেরণা দেয় তাহলেই আমার কষ্ট করে এখানে আসা স্বার্থক হবে। প্রসঙ্গত তিনি বাঙালি সংস্কৃতি ‘গান প্রধান’ উল্লেখ করে বলেন, বর্তমানে গানের যে অধ:পতন তা ঠেকাতে হবে, এটা চলতে পারে না।
শিল্পী দেবাশীষ তার অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে বলেন, পৃথিবীর সব বাবা-মা’র অনুভূতি আসলে একইরকম। সফলতা ও বিফলতায় তাঁরা সন্তানের পাশে থাকেন সবসময়, নিঃস্বার্থভাবে ছেলে বা মেয়ের শুভপ্রত্যাশায় নিবিষ্ট থাকেন। তাই আমি কোনো বাবা-মা’কে আলাদা করে দেখি নি। সকল বাবা মা’র প্রতি শ্রদ্ধা রেখেই আমার এ প্রথম অ্যালবাম তাদের উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছি।
উল্লেখ্য যে, ১৯৮০ সালে পাবনায় শিল্পী দেবাশীষ বসু নবীনের জন্ম। চতুর্থ শ্রেণী থেকেই পাবনার ললিতকলা কেন্দ্র ইফা’তে গানের চর্চা শুরু। ২০০৫ সালে ঈষড়ংব টঢ়-১-এ অংশগ্রহণকারীদের মাঝে উল্লেখযোগ্য অবস্থান অর্জন করে দেবাশীষ বসু (নবীন) এবং বর্তমানে পাবনার শিল্পাঙ্গনে সে অত্যন্ত সুপরিচিত মুখ। স্বপ্নসিঁড়ি অডিও ভিস্যুয়াল থেকে ‘মেঘভেলা’ নামে প্রকাশিত তরুণ শিল্পী দেবাশীষে’র এটাই প্রথম অডিও অ্যালবাম। নিখিল চন্দ্র বসু ও অনজু রাণী ভদ্রে’র বড় ছেলে দেবাশীষ বসু।
লেজার ভিশন কার্যালয়ে শিল্পী আপন আহসানের নিজের লেখা মেলোডি ও রোমান্টিক ধাঁচের প্রথম একক অডিও অ্যালবাম 'স্বপ্নের রোদ' এর মোড়ক উম্মোচন ও প্রকাশনা উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে অ্যালবামটির মোড়ক উম্মোচন করেন সংগীত পরিচালক বাসু দেব ঘোষ ও লেজার ভিশন এর চেয়ারম্যান এ কে এম আরিফুর রহমান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাজহারুল ইসলাম। অ্যালবামটির সংগীত পরিচালক বনি আহমদ শিল্পী আপন আহসান, বর্ণ চক্রবর্তী ও সন্ধিসহ আরও অনেকে উপস্থিত ছিলেন। অ্যালবামটির ৯টি গানের সংগীত পরিচালনা করেছেন বনি আহমদ ১টি গান বর্ণ চক্রবর্তী ও ১টি গান সন্ধি। একটি গানের সহশিল্পী হচ্ছেন আর জে আখিঁ। অ্যালবামের গানগুলোর মধ্যে রয়েছে যেওনা দূরে, ভালোবাসি তোমাকে, স্বপ্নের রোদ, সারাবেলা, যাচ্ছে না দিন ভালো, পরী এলো, মনে করো যদি, স্বপ্ন শিকড়, ব্যথা নিওনা মনে, উড়ে যা ও প্রশ্ন। অ্যালবাম প্রসঙ্গে শিল্পী আপন আহসান বলেন- দীর্ঘদিন ধরে অনেক যত্ন করে অ্যালবামটি করেছি। আমি অ্যালবামটির সফলতা নিয়ে খুবই আশাবাদী, এবং আমি সবার দোয়া প্রার্থী।'
বাংলাদেশ বেতারের শিল্পী আলতাফ হোসেনের ছেলে এ রহমান। গান করেন ছোটবেলা থেকেই। গানে হাতেখড়ি বাবার কাছে। এবার এসেছে এ রহমানের প্রথম একক অ্যালবাম 'তোমায় নিয়ে'। অ্যালবামে গান রয়েছে ৯টি। এর মধ্যে ছয়টি গানের কথা, সুর ও সংগীত করেছেন এ রহমান নিজেই। বাকি তিনটি গানের কথা ও সুর করেছেন এ রহমানের বড় ভাই জুলি আর রহমান। গান তিনটির সংগীত করেছেন রাফি। গানগুলোর শিরোনাম 'ফর ইউ', 'তোমায় নিয়ে', 'মেঘলা মেঘলা এ মন', 'স্বপ্নচূড়া', 'মনে পড়ে', 'বাঁশি বাজায়', 'আকাশে দেখি', 'প্রেম' ও 'দূরে'।এ রহমান বলেন, 'এটা আমার প্রথম একক। চেষ্টা করেছি গানগুলোর মাধ্যমে নিজস্ব একটা স্টাইল তৈরি করতে। বেশির ভাগ সুরই মেলোডি।'
এই সময়ের অন্যতম ব্যস্ত সংগীত পরিচালক যিনি একক শিল্পীদের জন্য সংগীত তৈরি করে থাকেন, সেই টফি রেনার এবারের ঈদুল আযহাতে তার একক অ্যালবাম ‘নীল স্বপ্ন’ প্রকাশ করেছেন। জি-সিরিজের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান অগ্নিবীণার ব্যানারে বাজারে আসা এই অ্যালবামের সবগুলো গানের সুর ও সংগীত করেছেন শিল্পী নিজে। এছাড়া অ্যালবামের ১০টি গানের মধ্যে ৪টি গানের কথা দিয়েছেন তিনি। বাকি ৫টি গানের কথা দিয়েছেন- লীমা (নীল) ও মনির জামান। এছাড়া রয়েছে একটি যন্ত্রসংগীত।